economistpost.com

আইপিও কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার নিয়ে যা জানালো বিএসইসি

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর লেনদেন শুরুর প্রথম দিন থেকে শেয়ারদর বৃদ্ধি-হ্রাসের সীমা বা সার্কিট ব্রেকার ১০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সোমবার (২২ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

বিএসইসি চেয়ারম্যানের সই করা নির্দেশনার বি ক্লজে বলা হয়েছে শেয়ার বৃদ্ধি-হ্রাসের সীমা বা সার্কিট ব্রেকার ২০২১ সালের ১৭ জুনের নির্দেশনা কার্যকর হবে। ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোন নতুন কোম্পানির লেনদেন শুরু হলে ২০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ১০ শতাংশ। ২০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। ৫০০-১০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।

১০০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। ২০০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৫ শতাংশ। এবং ৫০০০ টাকার ওপরে পর্যন্ত শেয়ার দরের কোম্পানির সার্কিট ব্রেকার হবে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

জানা যায়, আগে আইপিওতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার প্রথম এবং দ্বিতীয় দিনে লেনদেনের কোন সার্কিট ব্রেকার ছিল না। পরবর্তীতে নতুন কোম্পানির শেয়ার দরের সার্কিট ব্রেকার প্রথম দিন ৫০ শতাংশ এবং দ্বিতীয় দিনে প্রথম দিনের ক্লোজিং প্রাইসের ৫০ শতাংশ সার্কিট ব্রেকার হিসেবে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। যদিও কিছুদিন পরে এ নিয়ম স্থগিত করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। তবে এখন থেকে পুনরায় এ নিয়ম চালু হবে বলে জানা গেছে।

Exit mobile version